কুমিল্লায় কোচিং সেন্টারের পরিচালককে ৭ দিনের সাজা

ইংলিশদের হারানোর পর মাঠেই আনন্দ-উল্লাসে ফেটে পড়েন ডিফেন্ডার ভিদা, মাঝমাঠের দক্ষ সৈনিক রাকিটিচ, মড্রিচরা। থেমে থাকতে পারেনি ছোট ভিদাও। মাঠে নেমে পড়ে সেও। ‘বাবাদের’ সঙ্গে শেয়ার করে আনন্দ। সেখানেই থেমে থাকেনি সে। ফুটবল কীভাবে খেলতে হয় তাও দেখায়। ড্রিবল, ট্যাকল, বল কেড়ে নেয়া, স্পট কিকের কারিকুরি প্রদর্শন করে ও। যেন দেখাতে চাইল-এভাবেই ফুটবল খেলতে হয়। টুর্নামেন্টজুড়ে বাবারা যেমন সমর্থকদের আকুণ্ঠ সমর্থন পেয়েছেন, তার কপালেও তা জুটে। করতালিতে তাকে বাহ্বা জানান গ্যালারিতে উপস্থিত থাকা দর্শকরা।
ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় ইংল্যান্ড-ক্রোয়েশিয়া। ঘড়ির কাঁটা ৫ মিনিট না ঘুরতেই গোল পেয়ে যায় ইংল্যান্ড। কেইরান ট্রিপারের দুর্দান্ত ফ্রি-কিক গোলকিপার ড্যানিয়েল সুবাসিচকে ফাঁকি দিয়ে জড়ায় জালে। ৬৮ মিনিটে সিমে ভ্রাসালকোর অনন্যাসাধারণ থ্রু থেকে নিশানাভেদ করে ক্রোয়েশিয়াকে সমতায় ফেরান ইভান পেরেসিচ। এতে লড়াই জমে ওঠে।
পরে অ্যাটাক-কাউন্টার অ্যাটাকে এগিয়ে চলে খেলা। তবে কেউই গোলমুখ খুলতে পারেনি। ফলে ১-১ সমতাতেই শেষ নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা। আর অতিরিক্ত সময়ের ১০৯ মিনিটে জয় নিশ্চিত করেন মারিও মানজুকিচ। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠার আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে মাঠ ছাড়ে জ্লাতকো দালিচের শিষ্যরা।